5G কিভাবে কাজ করে?কতটাই বা ক্ষতি করতে পারে আমাদের?


The truth about 5g explained


আমি জানি যে হয়তো আপনি শুনেছেন এই 5G সর্ম্পকে যে সমস্ত গুজব মার্কেট ছড়িয়ে বেড়াছে ।কেউ কেউ বলছে যে এই 5G জন্য আমাদের ক্যান্সার হতে পারে। এমনকি এরকম ও পাবলিক আছে যারা বলছে নাকি এ 5G জন্যই গ্লোবাল পেন্ডামিক শুরু হয়েছে।আমি জানি না যে আমি এ সমস্ত মানুষদের চিন্তা ভাবনা এ ভিডিও মাধ্যমে পরিবর্তন করতে পারবো কিনা,তবে আমি সাইন্টিফিক্যালি বুঝানোর চেস্টা করব। যে কেন এসব গুজব ছাড়া আর কিছু নই।তাহলে চলুন,যেনে নেওয়া যাক এ 5G টেকনোলজিটা একচুয়ালি কি? কীভাবে এটা কাজ করে তার সাথে এটাও দেখব যে এর পবলেম গুলো কি কি?তার সাথে আমরা এটাও জানব যে এ ডেটা টার্সমিশন টা হয় কীভাবে এবং কীভাবে এ ওয়ারলেস ডেটা টার্সমিশন সময়ের সাথে সাথে ধীরে ধীরে উন্নত হয়েছে।আমরা বহু সময় থেকে ইলেক্ট্রমেগনেটি রেডিয়েশন কে ব্যবহার করে ডেটা ট্রসমিট করে আসছি।এমনকি অতীত ও যখন এসব কোন টেকনোলজি ছিলো না তখনো ও যে সমস্ত বড় বড় দূর্গ বা কেল্লা ছিল সেখানেও একটা দূর্গ থেকে আর দূর্গে মশালের সাহায্যে লাইট জ্বালিয়ে বিভিন্ন সিগন্যাল দেওয়া হত।তখনকার মানুষ হয়ত জানত না কিন্তু ওটা ছিল একধরনের ইলেকট্রো ম্যাগনেটিক স্পেকট্রাম ব্যবহার। কারণ আমরা যে লাইট তা দেখতে পাই সেটা ও ইলেকট্রো ম্যাগনেটিক স্পেকট্রাম মধে পরে এমনকি বর্তমান ও আমরা এ লাইটের সাহ্যযে ডেটা টার্সমিশন করি।কিন্তু সেটা হয় ফাইবার অ্যাপটিক ক্যাবলের সাহায্যে। এ ফাইবার ক্যাবল গুলো হিউজ পরিমাণে ইনফরমেশন এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় লাইট স্পিড নিয়ে যেতে পারে।
আর বর্তমান এটাই আমাদের পৃথিবী ইন্টারনেটের ব্যাকবোন। কিন্তু সমস্যা হল যে আমরা সমস্ত ডিভাইসকে এ তারের সজ্ঞে জোরটে পারি না। কারণ অনেক ডিভাইস এমন আছে যেগুলোকে ওয়ারলেস হাওয়ার দরকার এবং যাদের আমরা আমাদের সুবিধা মতো এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় ক্যারি করে নিয়ে যেতে পারি। যেমন আপনার মোবাইল ফোন আর ওয়ারলেস ডেটা টার্সমিশন জন্য আমাদের দরকার হয় সেলুলার নেটওয়ার্ক। যেটা জাপনে শুরু হয় ১৯৭৯ সালে।যেখানে প্রথম জেনারেশন সেলুলার নেটওয়ার্ক ক্রিয়েট হয়।যাকে আমরা 1G হিসেবে জানি।এ 1G ব্যবহার করতো AMPS-ADVANCE MOBILE PHONE SYSTEM।যার সাহায্যে শুধুমাত্র ভয়েস কলিং করা যেতো আর এটা অপরেট করতো 800 মেগাহার্জ ব্যান্ডে তবে 1G স্মিপিলি এন্যালগ সিগন্যাল কে ব্যবহার করে এ ডেটা টার্সমিশন করতো।1G AM অর্থ অ্যাম্পিলিচ্যুয়ট মডুলেশন এবং FM অর্থ ফ্রিকোয়েন্সী মডুলেশন ব্যবহার করে 800 মেগাহার্টজ ক্যারিয়ার ওয়েবের মাধ্যমে নিজের সিগন্যাল কে এনালগ হিসেবে পাঠাতো।এ টেকনোলজিকে ইউজ করে ফোন কল করতে গেলে আপনার একটা ডেডিকেটেড ফ্রিকোয়েন্সী ব্যান্ডের দরকার ছিল।
হাইয়েস্ট ফ্রিকোয়েন্সিতা লোয়েস্ট ফ্রিকোয়েন্সিতা ডিপাইন্ড করা থাকবে।যদি অন্য কোন ইউজার ওই টাওয়ারে ওই ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ডকে ইউজ করে তবে অন্য একটি কল করা জন্য অন্য একটি ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ড দরকার হত।এবার একটা টাওয়ারের যত বেশি ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ড থাকবে সে টাওয়ার টা তত বেশি কলকে হেন্ডেল করতে পারবে আর একে বলা হয় ব্যান্ডউইথ এবার ধীরে ধীরে যখনি ইউজার সংখ্যা বারতে থাকে তখনি ফিক্সড ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ড থাকার জন্য এ টাওয়ার গুলো কে অনেক প্রব্লেম ফেস করতে হয়।তবে বেশি পরিমাণে ফ্রিকোয়েন্সী ইউজ করে এ ব্যান্ডউইথ বাড়ানো সম্ভব ছিল।এ ফ্রিকোয়েন্সী ফ্রিতে পাওয়া যেত না।
 ফ্রিকোয়েন্সী কে ইউজ করতে গেলে গর্ভমেন্টের কাছ থেকে কিনতে হত।কারণ মেলেটারি,এয়ার,
ট্রাফিক কন্ট্রোল রেডিও,টিভি প্রত্যেকে একটা ডেডিকেটেড ফ্রিকোয়েন্সী ইউজ করত।তাই এ ফ্রিকোয়েন্সী সস্তায়পাওয়া যেত না।
প্রচুর কম্পিটিশন থাকত।এ জন্য যখনি সেলুলার নেটওয়ার্কের জেনারেশন বাড়ে তখনি ফ্রিকোয়েন্সীকে লাইসেন্স করাতে হয় গর্ভমেন্টের কাছ থেকে কিন্তু তার সাথে কোম্পানিরা এটাও চেষ্টা করে যে ঐ ফ্রিকোয়েন্সী মধ্যে যতটা বেশি সম্ভব ডেটা ট্রন্সফার করার।এ জন্য সেলুলার নেটওয়ার্ক কোম্পানি গুলো একটা নতুন সলিউশন বের করে।একি ফ্রিকোয়েন্সী কে যাতে বিভিন্ন ইউজার ইউজ করতে পারে তার জন্য একটা বড় টাওয়ার জায়গায় বিভিন্ন এলাকায় ছোট ছোট টাওয়ার বসানো শুরু করে।এ টাওয়ার গুলো থেকে ইন্টিভিউজেলি ইউজারকে ফ্রিকোয়েন্সী ব্যান্ড এসাইন্ট করা সম্ভব।এর ফলে দুটো ইউজারেরে ইউজার ফ্রিকোয়েন্সী ওভার লাভ করত না। যার ফলে এক একটা নেটওয়ার্ক আরও অনেক অনেক বেশি ইউজারকে হেন্ডেল করতে সক্ষম হয়।কিন্তু সমস্যা হল এর ফলে কিন্তু ডেটা ট্রান্সফার রেটটা বেড়ে যায়নি।ওটা সে আগের মতই ছিল। 1Gমেক্সিমাম 2পয়েন্ট 4কেবিপিএস ডেটাকে সার্পোট করতে পারত।যদিও এটাকে বিট বলা উচিত নই।কারণ 1G তে এনালগ সিগ্যানাল ট্রান্সফার হত।বিট সল্যুট ডিজিটাল ডেটার ইউনিট।এজন্য এরপর আসে 2G টেকনোলজি।যেটা আর কোন পুরানো এনালগ সিস্টেমকে ব্যবহার করত না।2G ছিল সম্পুর্ণ ডিজিটাল সিগ্যানাল।আর টিক এসময় মোবাইল ফোন সবার হাতে হাতে আসতে শুরু করে।আপনি যদি আমার মত হন। তাহলে আপনিও হয়ত এসময়তে প্রথম মোবাইল ইউজ করতে শিখেছিলেন।আমার প্রথম মোবাইল ছিল nokia1110।যার সম্পর্কে একটা কথা খুব ফেমাস ছিল।যে 1110কে যদি কারো মাথায় ছুড়ে মারা যায় মাথা নাকি পেটে যাবে।আর এসময় কমিউনিকেশন জন্য আরও একটা নতুন টেকনোলজি আমাদের কাছে আসে।যেটা ছিল সর্ট মেসেজ সার্ভিস ।অর্থাৎ এসএমএস ।আপনি ছোট ছোট মেসেজ লিখে অন্য কাউকে পাঠাতে পারতেন।আর কোম্পানি এ মেসেজ জন্য আপনাকে চার্জ করত।যখন 2G প্রথম আসে তখন এটা 9.6 kbps কে হেন্ডেল করতে পারত।এজন্য এসএমএস গুলো পাঠাতে কোন অসুবিধা হত না।কিন্তু তারপর 2G ক্ষমতা 200kbps পযন্ত হয়ে যায়।যখন জেনেরাল প্যাকেট রেডিও সার্ভিস অর্থাৎGPRS আমাদের কাছে আসে।এটাকে অনেক সময় 2.5জি ও বলা হয়ে থাকে। এরপর আমাদের সামনে আসে 3G টেকনোলজি এবং জেনারেল প্যাকেট রেডিও সার্ভিসকে এ 3G ভালোভাবে ইউটিলাইজ করতে পারে।এ টেকনোলজি সাহায্যে একটা বড় ডেটাকে ছোট ছোট ডেটাটে ভাগ করে নেওয়া হত।প্রত্যেক ডেটা প্যাকেট মধ্যে একটা হেডার থাকতো যার মধ্যে এনকোড করা থাকতো এর ডেসটিনেশন এড্রেসটা আর এটাও বলা থাকতো যে কীভাবে ছোট ডেটাকে এসেম্বল করে ওই বড় ডেটা তা বানাতে হবে এবং বিভিন্ন চেনেলের মাধ্যমে ছোট ছোট ডেটা গুলো কে ডেসটিনেশন এড্রেস মাধ্যমে পাঠিয়ে দেওয়া হত ধরুন যদি আপনি একটা বড় প্যাকেজ কে বড় ট্রাকের মাধ্যমে একটা শহর মধ্যে দিয়ে নিয়ে যেতে চান তহলে বিভিন্ন সময় টাফ্রিক সিগনাল বা অন্য কিছু জন্য আপনার স্পিডটা কমে যাবে। কিন্তু ওই প্যাকেজটা আপনি ছোট ছোট ভাগ করে বিভিন্ন বাইকের সাহায্য পাঠান তাহলে তারা সরু সরু ওলি গলি দিয়ে ওই প্যাকেজ গুলো কে ডেসটিনেশনে অনেক দ্রুত পৌছিয়ে দিতে পারবে। এ GPRS টা ও অনেকটা এরকম ধরনের ছিল।
এর ফলে আমরা আমাদের পাপ্য ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ডটাকে আরো ভালোভাবে ইউটিলাইজ করতে পেরেছিলাম।এরপর হাই স্পিড প্যাকেট এক্সেস।হয়তো কখনো আপনি আপনার ফোনের টাওয়ারের পাশে এস+ বলে দেখে থাকতে পারেন এ টেকনোলজিটাকে 3.5জি টেকনোলজি বলা হয়।যা প্রায় 42 mbps প্রর্যন্ত ডেটাকে হান্ডেল করতে পারতো। এর পর আসে 4G যা আহদের কাছে ইন্ট্রোডিউসড বলা থাকতো যে কীভাবে ছোট ডেটাকে এসেম্বল করে ওই বড় ডেটা তা বানাতে হবে এবং বিভিন্ন চেনেলের মাধ্যমে ছোট ছোট ডেটা গুলো কে ডেসটিনেশন এড্রেস মাধ্যমে পাঠিয়ে দেওয়া হত ধরুন যদি আপনি একটা বড় প্যাকেজ কে বড় ট্রাকের মাধ্যমে একটা শহর মধ্যে দিয়ে নিয়ে যেতে চান তহলে বিভিন্ন সময় টাফ্রিক সিগনাল বা অন্য কিছু জন্য আপনার স্পিডটা কমে যাবে। কিন্তু ওই প্যাকেজটা আপনি ছোট ছোট ভাগ করে বিভিন্ন বাইকের সাহায্য পাঠান তাহলে তারা সরু সরু ওলি গলি দিয়ে ওই প্যাকেজ গুলো কে ডেসটিনেশনে অনেক দ্রুত পৌছিয়ে দিতে পারবে। এ GPRS টা ও অনেকটা এরকম ধরনের ছিল।এর ফলে আমরা আমাদের পাপ্য ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ডটাকে আরো ভালোভাবে ইউটিলাইজ করতে পেরেছিলাম। এরপর হাই স্পিড প্যাকেট এক্সেস। হয়তো কখনো আপনি আপনার ফোনের টাওয়ারের পাশে এস+ বলে দেখে থাকতে পারেন এ টেকনোলজিটাকে 3.5জি টেকনোলজি বলা হয়।যা প্রায় 42 mbps প্রর্যন্ত ডেটাকে হান্ডেল করতে পারতো। এর পর আসে 4G যা আহদের কাছে ইন্ট্রোডিউসড করে একটা নতুন টেকনোলজিকে যার নাম লগ টার্ম ইভোল্যুশন অথবা LTE যার সাহায্যে আমরা মাক্সিমাম ডাউনলোড স্পিড 100 mbpsআপলোড স্পিড 50 mbps পর্যন্ত পাই। তবে অবভিয়াসলি নেটওয়ার্ক টু নেটওয়ার্ক ডিফেন্ড করে। আমি এখানে জাস্ট আইডিয়াল কন্ডিশন টা বলছি।এখানে আরও একটি নতুন টেকনোলজিকে ব্যবহার করাশুরু হয় MMIO অর্থাৎ মাল্টিপল ইন মাল্টিপল আউট যেখানে আপনার মডেম বা ফোন দুটি সেপারেট এন্ট্রিনা কে ব্যবহার করে হাই স্পিড ইন্টারনেট কে এচিভ করা জন্য। সেলুলার নেটওয়ার্ককে ফ্রিকোয়েন্সি একটা এন্টারপ্রের্জ আছে যাকে কন্সট্রাক্টিভ অ্যান্ড ডেস্ট্রাক্টিভ ইন্টারফেরেন্স বলা হয়। যেখানে দুটি ওয়েব একজায়গায় মিট করে তখনই তারা একে অপরের সঙ্গে মিশে হয় অ্যাম্প্রিচুয়েট বাড়িয়ে দেয় অথবা ক্যান্সেল করে দেয় এটাকে বন্ধ করা জন্য 4G একটা টেকনোলজিকে ইউজ করে সেটা হল অর্থোগোনাল ফ্রিকোয়েন্সি ডিভিশন মাল্টিপ্লেক্সিং অথবা OFDM এর আগে পযন্ত ফ্রিকোয়েন্সিকে সেপারেট করে পাঠানো হত OFDM আসার পর ফ্রিকোয়েন্সি গুলো ওভার লেপ ও করতে পারে।যার ফলে একি সাথে অনেক গুলো ফ্রিকোয়েন্সিকে সেন্ড এবং রিসিভ করা সম্ভব। যখন সিগন্যাল টা রিসিভ হয় তখন সেটাকে সেপারেট করার হর এবং তারপর ওটা বাইনারিতে কনভেন্ট করে দেওয়া হয়। এট কিছু পরে ও 4G টেকনোলজি চেচুরেত হয়ে গেছে মানে এর মধ্যে দিয়ে এর থেকে বেশি ডেটা ট্রান্সফার সম্ভব নয়।কিন্তু আমাদের ডেটা প্রয়োজন ধীরে ধীরে বেড়িয়ে চলেছে। এজন্য সেলুলার নেটওয়ার্ক কোম্পানি গুলো এমন একটি ফ্রিকোয়েন্সিকে ইউজ করতে চাই যেটা অন্য কেউ ইউজ করতে চাই না যেটা হল হাই ফ্রিকোয়েন্সি মিলি মিটার ওয়েব এবার ব্যাপার হল যেই হাই ফ্রিকোয়েন্সি মিলি মিটার ওয়েবকে কেন কেউ ইউজ করতে চাই না কেউ ইউজ করতে চাই না মানে রেডিও টিভি মেলিটারি এদের কথা বলছি কারণ এ হাই ফ্রিকোয়েন্সি ওয়েব গুলো খুব ইজিলি কোন অবজেক্ট ধারা ব্লক করে দেওয়া সম্ভব এবং এরা বেশি দূর পযন্ত ট্রাভেলও করতে পারে না।

তার সাথে যখন আপনি ট্রাভেল করবেন তখন আপনার অনেক সমস্যা হবে। এমনকি অনেক এটাও বলে যে বৃষ্টিতে ও হাই ফ্রিকোয়েন্সি ডিসর্টাব হয়ে যেতে পারে এক্সাম্পাল হিসেবে আপনি ফেজোয়াল লাইটকে দেখতে পারেন। যেটা হাই ফ্রিকোয়েন্সি স্পেকট্রাম মধ্যে পরে।যদি আপনার গায়ে কাউকে টস মারতে হয় তহলে ডিরেক্টলি আপনার গায়ে মারতে হবে মাঝখানে যদি কোন দেওয়াল বা অন্য কোন অবস্ট্রাশন চলে আসে তাহলে সে লাইটটা আপনার শরীরে পযন্ত পৌছাবেনা আর এটা হলে হাই ফ্রিকোয়েন্সি সব থেকে বড় প্রবলেম। একে ওভার কাম করা জন্য হিউজ হিউজ পরিমাণে টাওয়ারে ইন্সটল করতে হবে। মানে প্রত্যেকটা জায়গায় ইইন্সটল করতে হবে মানে ধরুন দুই দশটা ঘর ছাড়া ছাড়া একটা করে ছোট টাওয়ার লাগাতে হবে।তবে যদিও টাওয়ার গুলো ছোট এবং এজন্য পাওয়ার কনজিমও অনেক কম করবে। কিন্তু তার সত্য ও এত গণ গণ টাওয়ার লাগানো অনেক কস্টলি। 5G ক্ষেত্রে MIMO টেকনোলজি মানে মাল্টিপল-ইনপুট অ্যান্ড মাল্টিপল আউটপুট টেকনোলজিকে বিমফর্মিং ফরমিংয়ের মাধ্যমে কোন টাওয়ার ডিরেক্টলি ইউজার দিকে পাতাতেই পারে। মানে বর্তমানে ধরুন আপনার বায়াতে একটা টাওয়ার লাগানো আছে আর আপনি ওই টাওয়ার সাহায্যে ফোন কথা বলছেন। বর্তমানে কি হয় ঐওই টাওয়ারটা আপনি যে ফ্রিকোয়েন্সিটা কে রিসিভ করছেন ওটাকে সর্ম্পন আপনার পারার উপরে পাঠায় এবং সেখান থেকে আপনি যে জায়গায় আছেন সেখান থেকে রিসিভ করে নেন।কিন্তু 5G ক্ষেত্রে কি হবে টাওয়ার টা পুরো.পারার উপরে আপনাকে সিগন্যাল পাঠাবে না জাস্ট আপনি যে জায়গায় তে আছেন ওখানে সিগন্যাল পাঠাবে আর এটা হচ্ছে বিমফর্মিং মানে ইউজার যে জায়গায় আছে ডিরেক্টরলি সে জায়গায়টে ফ্রিকোয়েন্সি পাঠাবে যার ফলে ইন্টারফেরেন্স খুবই কম হবে মানে ধরুন আপনি কাউকে ফোন লাগিয়েছেন তারপর পিক পিক পিক ৩ বার যে শব্দ টা হয় তারপর ফোন লাগে 5G ক্ষেত্রে এত বেশি সময় লাগবে না ফোন ধরতে। আর এজন্য আইডিয়ালি 5G প্রায় 1.8 Gbps ডেটাকে হান্ডেল করতে সক্ষম এবং এ টেকনোলজিটা আসার পর ইন্টারনেট অপথিংক্স এবং সেলফ ড্রাইভিং কার এ সবকিছু আরো দ্রুত গতিতে ডেভলপ হাওয়ার শুরু হবে এখন ধরুন আপনি আপনার বাড়িতে কম্পিউটার,ফোন ইউজ করেন।আর প্রধানত এ দুটি জিনিসের জন্য আপনার ইন্টারনেট কানেকশন দরকার। কিন্তু ধীরে ধীরে দেখবেন যে আপনার ফ্রিজ টিভি এসি এমনকি আপনার বাড়ি লোকের জন্য হয়ত ইন্টারনেট কানেকশন দরকার হবে তু এত সবকিছুর কানেকশনকে হান্ডেল করা 4G পক্ষে সম্ভব নয়।যার জন্য 5G টেকনোলজি এত বেশি ইম্প্রটেন্ট এবং মার্কেট 5G কে নিয়ে এত বেশি হাইভ। তবে যারা মনে করছে যে 5G খুব ডেঞ্জারস ক্যান্সার হতে পারে তাদের জন্য আমি বলেদি যে না মোটেও এটা কোন ডেঞ্জারাস টেকনোলজি নয়।5G দুটো ফ্রিকোয়েন্সি রেঞ্জের মধ্যে কাজ করে একটা হল ফ্রিকোয়েন্সি রেঞ্জ ওয়ান বা FR1যেটা হল সাড়ে চারশত পঞ্চাশ মেগাহার্জ থেকে ছয় গিগাহার্জ কাজ করে দ্বিতীয় তা হল ফ্রিকোয়েন্সি রেঞ্জ টু বা FR2 যেটা ফোরটিন পয়েন্ট টু ফাইভ গিগাহার্জ থেকে ফিফটি টু পয়েন্ট ছয় গিগাহার্জ পযন্ত কাজ করে। কিন্তু ভিজ্যুাবেল লাইট যেটা আমরা দেখতে পাই আমাদের চোখে পড়ে সূর্য থেকে আসে আমাদের কাছ থেকে তার ফ্রিকোয়েন্সি চারশ থেকে সাতশ নব্বই টেরাহার্জ পযন্ত হয় মানে অনেক অনেক অনেক বেশি এবার যদি আপনি সূর্য আলোকে ভয় না পান কিংবা একটা টচের লাইটকে ভয় না পান তাহলে 5G কে ভয় পাওয়ার কোন কারননি নাই।তবে হে সূর্য আলো কিন্তু আপনাকে পুড়িয়ে দিতে পারে। যদি সে লাইটকে কন্সানট্রেট করে একটা পার্টিকুলার জায়গায় ফেলা যায়। তবে 5G ক্ষেএে এত বেশি পরিমাণে পাওয়ার কে ইউজ করা হবে না যার জন্য আপনার শরীর পুড়ে যেতে পারে আপনার ক্যান্সার হয়ে যেতে পরে।

অনেক দেশে মেলিটারি ও হাই ফ্রিকোয়েন্সি ওয়েব লেন কে ব্যবহার করে কোন ভিড় কে ছিন্ন ভিন্ন করা জন্য কিন্তু সেখানে ও তারা কন্সানট্রেট ভাবে হাই এর্নজি সাহায্যে ওয়েব লেনদের ফ্রিকোয়েন্সিকে ইউজ করে।যেটা 5G ক্ষেত্রে কখনো হবে না।এজন্য কিছু লোক যারা এ সমস্ত গুজব ছড়াছে তাদের আর্গুমেন্টা একবারে ব্যাসলেন।আপনি স্যাইন্টিফিকেলি এ ব্যাপারটাকে নিয়ে রির্চাস করলে খুব ইজিলি বুঝতে পারবেন।যে 5G অতটা হার্মফুল নই।যেরকম ভাবে ইন্টারনেটে চারদিকে ছড়ানো হচ্ছে।এবার এত সমস্ত হাইটেক টেকনোলজিকে আপনি সে প্রথম থেকে দেখেন তাহলে বুঝতে পারবেন। যে কীভাবে ধীরে ধীরে আমরা পর্বলেম সলভ করে।এ টেকনোলজিটাকে ধীরে ধীরে ধীরে ধীরে উন্নত করেছি।আর মানুষ ধীরে ধীরে এ পর্বলেম সলভিং করতে করতে আরও নতুন নতুন টেকনোলজিকে ডেভলপ করবে।যেটা আমাদের জীবনকে আরও ইজি করে দিবে।সত্যি এটা যেন একটা ম্যাজিকের মত যে আমরা আমাদের ফোনেতে ওয়ারলেসলি এইচডি ভিডিও দেখতে পারছি এবং পৃথিবীর যেকোনো দেশে বসে থাকা কোন ব মানুষের সাথে হাইরেজিল্যুশনে গেইম খেলতে পারছি।আমরা ত সিম্পিলি শুধু টেকনোলজিগুলোকে ইউজ করে যায়।কিন্তু একবার ভাবুন যে এ টেকনোলজিগুলো কীভাবে কাজ করে।কত সফটস্টিকিটিকভাবে কাজ করে যায়।সত্যি খুব ইন্টারেস্টিং।ত বন্ধুরা আজকে এ পর্যন্ত যদি ভালো লাগে তাহলে একটা লাইক করে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না।



Read More......








Post a Comment

Previous Post Next Post